দক্ষিণ কোরিয়াতে বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে দেশবিরোধী কালো সায়া সক্রিয়।



মুখোশধারীদের কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত জুলফিকার রহমান। একজন সৎ আদর্শবান ব্যক্তি, যিনি কিনা সারাটা জীবন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। রাষ্ট্রদূত জুলফিকার রহমান যখন তুরস্কে রাষ্ট্রদূত হিসেবে ছিলেন তখন তিনি বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের প্রতিকৃতি নির্মান করেছে তুরস্কে তে। আসলে এটা একটা অসাধারণ ব্যাপার। বাংলা জাতির শ্রেষ্ঠ সম্পদ হল বাংলাদেশ, বাংলা ভাষা, জাতির জনক বংগবন্ধু, এই তিনটা।  তিনি কিছু নজির রেখেছেন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি বানিয়েছেন  তুরস্কে , দক্ষিণ কোরিয়াতে বংগবন্ধু গ্রন্থকার বানিয়েছেন, দক্ষিণ কোরিয়াতে শহীদ মিনার বানিয়েছেন স্থায়ীভাবে, এটা কি কোন ছোট ব্যাপার?, এগুলো কি কোন বিএনপি জামাতের লোক করবে? দক্ষিণ কোরিয়াতে যখন সামাজিক অনুষ্ঠান হয় তখন তিনি বাংলাদেশকে উপস্থাপন করেন একটি আদর্শ রাষ্ট্র হিসেবে। দক্ষিণ কোরিয়ার সাধারণ প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূত জুলফিকার রহমান কে মন থেকে ভালোবাসে। কারণ এমন আদর্শবান রাষ্ট্রদূত কখনোই দক্ষিণ কোরিয়াতে আসেনি। কিন্তু তার বিরুদ্ধে দেশদ্রোহী কিছু নর পিচাস, বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধের অপশক্তি সক্রিয় দক্ষিণ কোরিয়াতে। তারা জানে দক্ষিণ কোরিয়াতে বাংলাদেশ সরকার মানে বাংলাদেশের দূতাবাস। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কিছু করতে হলে দূতাবাসের বিরুদ্ধে করতে, হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধিতা করতে হলে রাষ্ট্রদূত এর বিরুদ্ধে করতে হবে । বিরোধিতা করতে হলে দূরে থেকে করা যায় না । আওয়ামী লীগের নেতা সেজে ভিতরে ঢুকে ক্ষতি করার অপচেষ্টা।  একজন প্রবাসী সঙ্গে আমরা কথা বলে জেনেছি তিনি বলেছেন বাংলা সিনেমা সে খুব ভালো দেখতেন আগে। সিনেমায় দেখা যায় গ্রামের একজন সৎ মাষ্টার, একজন ভাল মানুষ, অথবা একজন আদর্শবান সরকারি অফিসার ,যে কোনোভাবেই ঘুষ খায় না এবং ঘুষখোরদের খেতে দেয় না।  ঘুষ খায় না সেটা অপরাধ। খেতে দেয়না সেটা ও বড় অপরাধ। তাই অন্য কোনো বড় ইস্যু নিয়ে রাষ্ট্রদূত কে অপরাধী সাজানোর অপচেষ্টা প্রতিনিয়ত করে মুখোশধারী কালো ছায়া।





Commentaires